নিজস্ব প্রতিবেদক, তানোর : রাজশাহীর তানোর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সিদ্দিকুর রহমানকে জড়িয়ে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টাল এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নানান শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদগুলো বিভ্রান্তিকর ছিল বলে অভিযোগ করেছেন উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও চাপড়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিল্লুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর সাহেবের বর্তমান প্রশংসনীয় কাজে প্রকাশিত ঈর্ষান্বিত হয়ে বিভিন্ন অপ্রচলিত পত্র-পত্রিকায় মনগড়া মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে। সংবাদগুলোতে প্রকাশিত তথ্য সর্ম্পূণভাবে বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও কাল্পনিক। একটি স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনায় এসব মিথ্যা সংবাদের অবতারণা করা হয়েছে শুধু উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার পাশাপাশি তাঁর ক্ষতি করার জন্য। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সিদ্দিকুর রহমান বলেন, কয়েকদিন আগে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শিরোনামে অনলাইন ও পত্রিকায় কয়েকটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে আমার সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে বিভ্রান্তিকর ও মনগড়া তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আমি মনে করি সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদকেরা কোনো প্রলোভনে পড়ে বা আমার প্রতিপক্ষের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অসত্য এবং মনগড়া রিপোর্ট প্রকাশের মাধ্যমে আমাকে সামাজিকভাবে চরম হেয় প্রতিপন্ন করেছে। যার ফলে আমার সম্মান মারাত্মকভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। আমি এ ঘটনায় মিথ্যা রিপোটগুলো প্রত্যাহার পূর্বক তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এদিকে, তানোর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সিদ্দিকর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদগুলো বিভ্রান্তিকর বলে আপত্তি করেছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সংবাদগুলোতে ভূল তথ্য উপস্থাপন করে মগড়াভাবে লেখা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তারা।